আবদুল হক সরকার, বিশেষ প্রতিনিধি :- কুমিল্লার হোমনায় সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল ও নৈশ ভোজের আয়োজন করা হয়েছে। আজ (২৪ মার্চ) সোমবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য সাবেক মন্ত্রী মরহুম এম কে আনোয়ার পুত্র মাহমুদ আনোয়ার কাইজারের উদ্যোগে তারঁ হোমনাস্থ বাসভবনে এই ইফতার মাহফিল ও নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।
ইফতারের পূর্বে সাংবাদিক বৃন্দ মরহুম এম কে আনোয়ারের কবর জেয়ারত করেন এবং তাঁর স্মরণে ফাতেহা পাঠ করেন এবং দোয়া মোনাজাত করা হয়।
এতে হোমনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো. আবদুল হক সরকার,ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. আতিকুর রহমান ভুইয়া, সহ সভাপতি মো. আইয়ুব আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক কবি দেলোয়ার, মো. শরীফ সরকার, মো.সফিকুল ইসলাম মুন্না, মো. রুহুল আমিন জুয়েল, মো. সাইদুর রহমান, মো. তরিকুল ইসলাম তারেক, মো. হাসান, মো. ওমর ফারুক, আবদুল্লাহ আল মামুন,মো. কাউসার আহম্মেদ, মো. নাসির উদ্দিন।
হোমনা উপজেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি এটিএম মোর্শেদুল ইসলাম শাজু, সাধারণ সম্পাদক মো. আক্তার হোসেন, মো. হানিফ খান, মোরশিদ আলম, রফিকুল ইসলাম, মো. জয়নাল আবেদীন, থানা প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো. কামাল হোসেন, হোমনা টিভির সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু রায়হান চৌধুরী, বিএনপি নেতা গাজী মো. মহসীন, মো. আলমগীর সরকার, মো. হুমায়ুন কবির, সারওয়ার হোসেন টিপু, মো.হারুন অর রশিদ, মো. মাইন উদ্দিনসহ হোমনা উপজেলার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার একঝাঁক গণমাধ্যমকর্মী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
মরহুম এম কে আনোয়ার পুত্র মাহমুদ আনোয়ার কাইজার আমেরিকায় অবস্থান করায় তাঁর ভাগিনা মো. বশির উদ্দিনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। পরে মাহমুদ আনোয়ার কাইজার ভিডিও কলের মাধ্যমে সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানান এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, আমার পিতা সাবেক মন্ত্রী মরহুম এম কে আনোয়ার পাঁচ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর আমলে হোমনা - মেঘনা ও তিতাস উপজেলায় অনেক উন্নয়ন মূলক কাজ হয়েছে। তাঁকে আজীবন মানুষ স্মরণ করবে। একদিন আমরাও এই দুনিয়া ছেড়ে চলে যেতে হবে, তাই মৃত্যুর আগে পর্যন্ত মানুষের পাশে থেকে সেবা করে যেতে চাই। আমি আশা করি আপনারা সাংবাদিকগণ সমাজের দর্পণ হিসাবে লিখনীর মাধ্যমে সমাজের অসঙ্গতি তুলে ধরে সমাজ বিনির্মানে কাজ করবেন।
জানাগেছে, মাহমুদ আনোয়ার কাইজার পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে প্রতিবছরের ন্যায় হোমনা উপজেলার ৬০ টি এতিম খানা মাদ্রাসায় ৫ কেজি করে মোট ৩০০ কেজি খেজুর (ইফতারি) বিতরণ করেছেন।